Tuesday, September 23, 2014

আসুন সবচেয়ে সহজ উপায়ে ও দ্রুত সময়ে বিটকয়েন আর্ন করি।

বিটকয়েন কী?

বিটকয়েন হচ্ছে এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা(Virtual Currency)। বিটকয়েন এর মূল্য অনেক বেশি। বর্তমানে ১ বিটকয়েন সমান ৪৩৪.৫৯ ডলার। (বিটকয়েন এর মূল্য শেয়ার বাজারের মত সব সময় উঠানামা করে। এই রেট টা প্রতিনিয়ত ই পাল্টাতে পারে। বিটকয়েন এর বর্তমান রেট দেখতে এখানে ক্লিক করেন।)
 Satoshi Nakamoto নামের এক ভদ্র লোক সর্বপ্রথম ২০০৮ সালে বিটকয়েন আবিষ্কার করেন। বিটকয়েন লেনদেন নিয়ন্ত্রণের জন্য আলাদা কোন প্রতিষ্ঠান নেই। এটি সর্বোপরি ওপেনসোর্স প্রোজেক্ট। সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাকে পিয়ার টু পিয়ার নামে অবিহিত করেন। বিটকয়েন মাইনার নামে এক ধরনের সার্ভারে যাবতীয় লেনদেন সংরক্ষিত থাকে। বিশ্বের যেকোনো জায়গায় যেকোনো কম্পিউটার থেকে বিটকয়েন লেনদেন করলে তাদের মূল সার্ভারে অটোমেটিক সংরক্ষিত হতে থাকে। বিটকয়েন বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় Virtual Currency হিসেবে অবিহিত সকলের কাছে। এটি পেপাল, পেইজা, পারফেক্টমানি এর মত পেমেন্ট প্রসেসর হিসেবে ব্যাবহারিত হচ্ছে অনেক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানেও। এমনকি আপনি  অনেক ওয়েব সাইটে বিটকয়েন দ্বারা কেনাকাটা করতে পারবেন খুব সহজে।



বিটকয়েন মাইনার এর মাধ্যমে নতুন বিটকয়েন উৎপন্ন করা যায়। কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোন দিয়ে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার দ্বারা যেকেউ বিটকয়েন উৎপন্ন করতে পারবে। উৎপাদিত বিটকয়েন গ্রাহকের ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট এ সংরক্ষিত থাকবে।
২১৪০ সাল পর্যন্ত নতুন সৃষ্ট বিটকয়েন গুলো প্রত্যেক চার বছর পর পর অর্ধেকে নেমে আসবে। ২১৪০ সালের পর ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরী হয়ে গেলে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী করা হবে না।

বিটকয়েন মাইনার এর সার্ভার এর মত দেখতে

কিভাবে বিটকয়েন আয় করবো?

বিটকয়েন আয় করতে পারেন আপনি বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে। আগেই বলে রাখি বিটকয়েন আয় করা সহজ ব্যাপার না। বিটকয়েন আয় করতে হলে আপনাকে অনেক সময় দিতে হবে। আজকে আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে সহজেই বিটকয়েন আয় করা যায়।
আমরা যে বিটকয়েন আয় করবো সেটা রাখবো কোথায়? অবশ্যই ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট এ । তাই প্রথমে আপনাকে এখানে ক্লিক করে সঠিক ভাবে ইমেইল, পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করে নিতে হবে। এখন আপনার দেওয়া ইমেল এ লগিন করে ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করে নিবেন। LocalBitcoins.com  এই সাইটে লগিন করে Wallet: 0.00000000 BTC এই অপশনে ক্লিক করবেন। এখন হাতের ডানপাশে দেখেন Receive bitcoins এর নিচে

 এই ধরনের একটা কোড পাবেন। এখন এই কোড টা ভালো করে সিলেক্ট করে কপি করুন, তারপর আপনার কম্পিউটারের যেকোনো ড্রাইভে একটি নোটপ্যাডে কপি করে রেখে দিন। এটা হলো আপনার bitcoin Address  এটা আপনার সবসময় দরকার। বিভিন্ন সাইটে বিটকয়েন আর্ন করার জন্য এই অ্যাড্রেস টা লাগবে।

ব্যাস এখন আমাদের ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট খোলা শেষ। এখন বিটকয়েন আর্ন করার পালা। তো প্রথমে আপনি এখানে ক্লিক করুন এবং আপনার ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাড্রেস টা কপি করে দেখেন যে উপরে লিখা আছে  Welcome to Moon Bitcoin এখন এর নিচে একটা খালি ঘর আছে সেখানে আপনার ই-ওয়ালেট অ্যাড্রেস টা পেস্ট করে ডান পাশে সাইন ইন এ ক্লিক করুন

 এখন দেখুন আস্তে আস্তে নিচে সাতোশি বাড়তে আছে। এখন আপনি নিচে claim now এ ক্লিক করে কাপচা পূরণ করে সাবমিট দিন। এখন উপরে দেখেন যে কিছু সাতোশি আপনার অ্যাকাউন্ট এ যোগ হয়েছে। এই ভাবে আপনাকে প্রত্যেক ১ ঘন্টা পর অথবা ২ ঘন্টা পর পর করতে হবে, তাহলে আপনার সাতোশি তারাতারি বাড়বে। আপনি ইচ্ছা করলে দিনে ১-২ বার ও করতে পারেন এটা আপনার ইচ্ছে। আপনি কিছুদিন করলেই বুঝবেন কিভাবে করলে ভালো হবে।

এই সাইট থেকে আপনার ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট এ সাতোশি যোগ হবে সপ্তাহে রবিবার অথবা সোমবার। এটা আপনার কিছুই করতে হবে না, সর্বনিম্ন যখন আপনার অ্যাকাউন্ট এ ৫৫০০ সাতোশি হবে তখন অটোমেটিক সপ্তাহে একবার আপনার ডিজিটাল ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট এ ট্রান্সফার হয়ে যাবে।

এই একটি মাত্র সাইট থেকে আপনার আর্ন খুব কম হবে তাই আপনাকে এই রকম আরও অনেক সাইট থেকে আর্ন করতে হবে।
কিছু কিছু সাইট আছে যেখানে আপনাকে ইমেইল ও বিটকয়েন অ্যাড্রেস দিয়ে সাইন আপ করে কাজ করতে হবে এবং আপনি একবার claim করার সঠিক ১ ঘন্টা পর আবার claim করতে পারবেন। এই ভাবে প্রত্যেক ১ ঘন্টা পর পর claim  করতে হবে। আর প্রত্যেক সাইটেই অটোমেটিক আপনার ই-ওয়ালেট এ ট্রান্সফার হবে সপ্তাহে একবার। আর মিনিমাম আপনার অ্যাকাউন্ট এ ৫৫০০ সাতোশি করতে হবে, আর যদি ৫৫০০ সাতোশি না হয় তাহলে আপনার ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট এ ট্রান্সফার করতে পারবেন না। আর সবথেকে বড় কথা হলো আপনি এই ধরনের সবসাইট থেকেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে অন্য কাউকে কাজ করাতে পারলে আপনার ও আয় বেড়ে যাবে।

আপনাদের কাজের সুবিধার্থে নিচে কিছু সাইটের আমার স্পন্সর লিঙ্ক দিয়ে দিলাম। এই সব সাইটে ও আপনি কাজ করলে খুব ভালো আর্ন করতে পারবেন। পারলে আমার স্পন্সর লিঙ্কে সাইন আপ করবেন। এতে আপনাদের কোন লোস হবে না। আমার সামান্য কিছু লাভ হবে।
আর হ্যাঁ আগামী পর্বে দেখাবো কিভাবে ই-ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট থেকে বিটকয়েন সেল দিয়ে ডলার বানানো যায়। যেহেতু বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েন লেনদেন করতে নিষেধ করে দিয়েছে। সবাই ভালো থাকবেন। আর কোন সমস্যা হলে ফেসবুকে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন।
আশা করা যাই নতুন অবস্থায় এই ৬ টা সাইটে নিয়মিত কাজ করলে মাসে খুব ভালো একটা ইনকাম পাওয়া যাবে-ইনশাল্লাহ।

আপনি কি PTC সাইটে কাজ করতে আগ্রহী? তাহলে এই পোষ্ট টা আপনার জন্য।

Monday, September 22, 2014

Most Payable Click To Paid Site!!!


আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আজকে আমার পোস্টের টাইটেল দেখেই বুঝতে পেরেছেন, যে আজ আমি কোন বিষয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো।
হ্যাঁ আপনি সঠিক ই ধরেছেন-আজকে আমি আলোচনা করব কিভাবে আমরা PTC সাইট থেকে Huge পরিমান আর্ন করতে পারবো?

কি PTC সাইটের কথা শুনে আমার পোষ্টা আর পড়তে ইচ্ছে করছে না?
উত্তর বোধহয় নাই হবে।
হুম এখন প্রশ্ন হল আমি কিভাবে জানলাম? তাই তো
আরে ভাই আমি ও তো এক সময় PTC করতে করতে হয়রান হয়ে গিয়েছিলাম। তখন আমার ও PTC সাইটের কথা শুনলে মেজাজ খারাপ হয়ে যেত।

যাই হোক, আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। এখন কাজের কথাই আসি। প্রথমে আপনি চিন্তা করেন যে (আচ্ছা আমি আপনাদের কে সবচেয়ে ভাল PTC সাইট Neobux দিয়েই উধাহরন দেয়।) Neobux সাইটে প্রতিদিন ১১ লক্ষ ৮০ হাজার ভিজিটর আসে। যা আমি মনে করি ছোট খাটো অনলাইন পত্রিকার চেয়ে বেশি ভিজিটর। এই ক্ষেত্রে আপনি মনে করতে পারনে যে Advertising এর মাধ্যমে এতো ভিজিটর হয়।
হ্যাঁ আপনার ধারনা ঠিকই, কিন্তু আপনি কি একবার ও চিন্তা করে দেখেছেন যে Neobux এ রিয়েল ভিজিটর ৫ লক্ষ তো হবেই, বাকি ৬ লক্ষ না হয় বাদ ই দিলাম।
এখন আপনি ই ভাবুন এতো গুলো লোক Neobux থেকে টাকা না পেলে ফাও ফাও আসে।
অবশ্যই না।

আমরা অনেকেই আছি যারা ৩ থেকে ৪ বছর ধরে অনলাইনে ফেসবুক ব্যাবহার করি ও বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে ঘুরে দেখি কিভাবে অনলাইনে টাকা আর্ন করা যায়?
এমন কি গুগল মামার মাথা নষ্ট করে দিয়েছি How to make money online? এই বাক্যটি লিখে সার্চ দিতে দিতে। কিন্তু কোন ফল পাইনি এবং এখন ইন্টারনেট ছাড়া থাকতে ও পারতেছি না। ৩ থেকে ৪ বছর অনলাইনে থাকতে থাকতে এখন অনলাইন ছাড়া কিছুই ভালো লাগে না।
আজ তাদের জন্যই আমার এই পোষ্ট। আপনেরা আজ থেকে PTC  সাইটে লেগে থাকার মনবল নিয়ে Neobux  এ রেজিস্ট্রেশান করে কাজ করতে থাকুন।
আর হ্যাঁ  PTC  সাইটে কাজ করার জন্য আপনাকে একটা Daily Routine করতে হবে। রুটিন টা এমন ভাবে সাজাতে হবে যাতে প্রত্যেকদিন ৩০মিঃ থেকে ১ঘন্টা করে কাজ করতেই হবে। তাহলে আপনি অবশ্যই আপনি ১০০% সফল হবেন।

Neobux এ কাজ করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এখানে আপনাকে রেফারেল নিয়ে কোন চিন্তা করতে হবে না (যদিও PTC সাইটে যত রেফার তত টাকা) কারন এখানে আপনি প্রথম মাসে Ads দেখে যা আর্ন করবেন টা দিয়ে রেফারেল ভাড়া করতে পারবেন। এই সুবিধা টা সকল PTC সাইটে দেয় না। যেমন Clicksense এই সাইটে রেফারেল কেনার কোন অপশন নাই। আবার Probux এ রেফারেল কেনার সুবিধা টা দিয়ে দিয়েছে।
নিচে NeobuxProbux  এর Referral renting price দেওয়া হলোঃ
     3 Referral---------------------------------- $0.60
            5 Referral---------------------------------- $1.00   
10 Referral---------------------------------- $2.00
এই রকম আরও অনেক Referral renting প্লান আছে রেফার কেনার জন্য।

আমি আগেই বলে নেয়, আপনাকে প্রথমত চিন্তা করতে হবে ৩ থেকে ৬ মাস আমার কোন টাকা দরকার নাই PTC সাইট থেকে। আপনি যা আর্ন করবেন তা দিয়ে শুধু রেফারেল বাড়াবেন। একসময় দেখা যাবে রেফার কিনতে কিনতে ১০০ অথবা ২০০ রেফার হয়ে যাবে, তখন আপনার Daily  আর্ন হবে ২-৪ ডলার শুধু রেফার দিয়ে।
আর হ্যাঁ আপনাকে আরও মনে করিয়ে দেয় আপনি Neobux থেকে বিভিন্ন Task করেও অনেক আর্ন করতে পারবেন। যা একে বারেই সোজা।

আর প্রথম দিকে আপনাকে Neobux এ ২৫ দিন ধৈয্য ধরে থাকতে হবে। কারন শুধু Ads দেখে আপনি ২৫ দিনের আগে $0.60 ডলার করতে পারবেন না। যার ফলে আপনি রেফার কিনতে পারবেন না। এমন কি আপনার আয় ও বাড়বে না। তাই আমি আপনাকে বলব প্রথম ১ থেকে ২ মাস কষ্ট করে লেগে থাকতে পারলে আপনি ই সফল হবেন।

Probux থেকে আপনি আবার Neobux এর চেয়ে অনেক দ্রুত আর্ন করতে পারবেন প্রথম দিকে। যেমন আপনি Probux এ ১০-১২ দিন কাজ করলেই ৩ টা রেফারেল কিনতে পারবেন। তার মানে আপনার $0.60 ডলার হয়ে যাবে ১০-১২ দিনে।
এই ভাবে আপনি ৬-১২ মাস পর থেকে দিনে ১-২ ঘন্টা সময় দিয়ে মাসে ১০,০০০-১৫,০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যা দিন দিন টাকার পরিমান বেড়েই যাবে।

আবার প্রত্যেক PTC সাইটে ফোরাম আছে। আপনি যদি কোন প্রকার প্রবলেম এ পড়েন তাহলে ফোরাম সাইটে গিয়ে সবার সাথে শেয়ার করতে পারেন আপনার প্রবলেম টা। তাহলে ফোরাম থেকেই আপনার প্রবলেম টা সকলে মিলে সমাধান করে দিবে।

আর আপনি PTC সাইট থেকে ডলার উঠাতে পারবেন Payza or Paypal এর মাধ্যমে।  Paypal যেহেতু বাংলাদেশে সাপোর্ট করে না তাই আপনি Payza দিয়েই ডলার উঠাইতে পারবেন নিরাপদে।

নিচে কয়েকটা বিশ্বস্ত PTC সাইটের লিস্ট দেওয়া হলো। আপনি ইচ্ছা করলে এক সাথে কয়েক টা PTC সাইটে কাজ করতে পারবেন। তবে আমি আপাদতো ৩ টা সাইটে কাজ করি।

Here are some trusted paid to click site list